আঁতুর
স্পন্দিত নরকে যদি ঠাঁই না
হয় ধুসর গোধুলি মুখে
চিরকূটে লিখো নাম
আঁতুরের ঠিকানায় আর একবার।
সবুজে সবুজ লাশের মিছিলে
আদর্শের জয়ঢাক রেখে ঢেকে
কথা বলে থাকে।
রাজনীতি রণনীতি পাশাপাশি
ঘনিষ্ট হয় প্রগাঢ় চুম্বনে।
পেশাদার আড়চোখে দেখে নিয়ে
চড়া দর হাঁকে।
কোটিল্যশাস্ত্র চলেছে নোবেল
শান্তির মেডেল হাত পেতে নিতে।
প্রিয় তোমার গল্পটা এইখানে শুরু
করে দিয়ো।
স্বর্গের ডেমো রেখো থীম
সঙের বিস্তৃত ক্যানভাসে।
তারপর নরক গন্ধ থেকে
উঠে আসা আঁতুরে
তোমার আত্মজা।
শঙ্খ পদ্ম নয়।
বুলেটের ফাঁকা খোল
পোড়া কার্তুজে শক্ত চোয়াল জমা
রেখে
নবজাতক কাঁদুক তোমার
লেন্সে।
আজ কৃষ্ণপক্ষের রাত
আমাদের সঙ্গমে
ছায়া দিয়ে গেছে।
এবার তোমার বুকের ওম।
(২১/০৬/১২)