অনেক অন্ধকার

 

 

অনেক অন্ধকার

 

কখনো মনে হয়, কি লাভ ডিম্বানু নিষিক্ত করে

ঝাঁকে ঝাঁকে শুক্রাণু পাঠিয়ে।

 

অন্ধকার নিজেদের রাতে বরং পাশাপাশি পড়ে থাকা ভালো।

 

পরস্পর আলিঙ্গন আশ্লেষ ঘিরে

ভালোবাসার সময় এখনো আসেনি মনে হয়।

শরীরে শরীর শুধু নয়। যৌবন উদ্বৃত্ত হলে

হয়ত ভালোবাসা মধু হয়ে শরীর জুড়াবে

রাতের একান্ত আলোর বুক চিরে।

 

তবু কি মানব নিষিক্ত হবে ডিম্বাণু শরীরে।

হয়তো বা আমাদেরই ভ্রূণে

আমরাই এককোষী স্বার্থের জঠরে।

লোভের আগুন হয়ে লালসার বাতিঘরে

আলো দেব এযুগেরই মতন

আগামীর শতকে।

 

তার চেয়ে কিছুটা বিন্যস্ত সময়

বরং খুঁজে নেওয়া যাক পরস্পর

রাতের শরীরে।

ডিম্বাণু নিষিক্তের আগে

এবং পরে।।

 

(১৮/০৫/১২)

যে কবিতাটি খুঁজতে চান তার শিরোনাম দিয়ে সন্ধান করুন