সংশয় সংকট সংবর্ত
সমস্ত রাত তারা গুনেছি কাল।
গোলাপী আতরে ভিজেছিল
নীহারিকা পুঞ্জের সমস্ত কুঞ্জবন।
আনবিক মেঘের খেয়ালে যত
বিস্ফোরণ আলো জ্বেলেছিল
ছায়াপথের আঁচলে
ততটাই আলো হয়তো জ্বালা যেত দু হাত
বাড়ালে।
তবুও যখন তুমি পাশ ফিরে শুলে
আমারও কি যে’ হলো, শরীরের নড়বড়ে ভিতে
অনেকটা নিশুতি ঘনালো।
পূর্বপুরুষের কথা জানি না,
এযুগের নামতার ঘরে
অনেকটা দোয়াত ওল্টালো।
সে সব রাতের আকাশ জুড়ে, দূরে বহুদূরে
তোমার সমস্ত শরীরের অলিগলি ঘুরে
বেড়ে ওঠে শুধু ঋণ, দিনে দিনে
অথছ আমাদের খেয়ালে
সমস্ত নক্ষত্রের অবশেষে
নারীর হৃদয়ের কাছে এসে
পুঞ্জীভূত অহঙ্কার সব
সব কিছু করে দেয় চুরমার
(১৭/০৯/১২)