মুক্তি
ভালোবাসার দূরত্বে অমৃত
বিন্যাসে
সাজিয়েছি তোমার আনন্দ।
যত কৃষ্ণচূড়া রক্তিম হল।
পলাশ
দিল বসন্ত।
মধ্যরাতের সংলাপে
শুভ্রহাসি নিয়ে রজনীগন্ধা
দাঁড়ালো শিয়রে।
তৃতীয়ার একবগ্গা চাঁদও
ডিঙ্গি হাসিতে মায়া ছড়িয়ে তোমার
দিকে পা বাড়ালো।
জলভেজা বরফের মত টুপ টুপ
করে
গলতে লাগল অযথা অহংকার।
ঈর্ষা গরল দৃষ্টিগুলো
হিংস্র খোসা ছাড়াতে ছাড়াতে
শূন্যের কোঠোয়
ঘর বাঁধল অন্তিমের।
সমস্ত তুচ্ছ সঞ্চয়ের মুখে
আগুন দিল বাঁধ ভাঙ্গা উচ্ছ্বাস।
মুক্তির শিরায় শিরায়
সব তরঙ্গদৈর্ঘ্যের শিখায়
দেখা হল সেদিন
নিজের সাথে নিজের একান্তে; তোমার একান্ত
আলিঙ্গনে।
......সে এক
অনন্ত............কাহিনী
(১৩/০৭/১২)