অযান্ত্রিক নয়
সঙ্গমের সময় আসলে যেমন হয়
তেমনই তিরতির কাঁপে ঘড়ির
কাঁটা।
জংশনে দাঁড়ানো ট্রেনের মত
সিগন্যাল সংকেতে ব্যস্ত
হুইসেল।
কোহিনুরের খোঁজে প্রেমিক
শরীর
ঝাঁপ দিতে চেয়ে অন্ধকারে
আগে প্রেমের কাব্যে কলম
চালিয়ে নেয়।
হয়তো বিস্ময়ের ঘুড়িটা ভোকাট্টা
এ সময়ের বনেদি মেধায়।
সকালের ব্যস্ততার মত
রাতক্লান্ত চেনা সময়ের
সাজানো সংলাপ-
বসন্তের রঙিন ফাগে হেমন্তের
অভিজ্ঞ প্রলেপ যেন।
মরে হেজে যাওয়া তারার আলোর
মত
বিন্দু বিন্দু ভালোবাসায় প্লাবনের
ঠিকানা
লেখা থাকে না তাই।
কিছুটা জলমগ্ন হয় আধুনিক
রতি।
নিস্পৃহ জোয়ার ভাটার তত্ত্বে আধুনিক মলাটে
যন্ত্রীর আঙ্গুল নাচে যন্ত্রের
তালে।
ওদিকে পুর্বপুরুষরা
ব্যাস্ত তখন যৌবন জোয়ারে।